🌹 একাদশ শ্রেণির সংস্কৃত ফাইনাল সাজেশন-২০২৫:: সেমিস্টার-২::১০০% কমন আসবেই।🌹

 

 

 

✍️প্রশ্নের মান-২: 

✍️প্রশ্নের মান-৫:

                      গদ্য:

১. ‘প্রতিজ্ঞাসাধনম্’ পাঠ্যাংশে উল্লিখিত যুবকটির চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।

অথবা, ‘প্রতিজ্ঞাসাধনম্’ পাঠ্যাংশে নায়কের চরিত্র চিত্রণ কর।

অথবা, "প্রতিজ্ঞাসাধনম্" কাহিনীতে উল্লিখিত নায়কের চরিত্র চিত্রন করো।
অথবা, দ্যৌত্যকর্মে নিযুক্ত যুবকটির চরিত্রের পরিচয় দাও।
অথবা, শিবাজীর গুপ্তচর রঘুবীর সিংহের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।

উত্তর:
পণ্ডিত অম্বিকাদত্ত ব্যাস রচিত প্রতিজ্ঞাসাধনম্ পাঠ্যাংশে শিবাজীর বিশ্বস্ত গুপ্তচর শ্রীরঘুবীর সিংহ ছিলেন এক পরিশ্রমী, সাহসী, ও কর্তব্যপরায়ণ ব্যক্তি। তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের মধ্যে পরিশ্রম, দৃঢ়প্রতিজ্ঞতা, বিশ্বস্ততা ও আত্মত্যাগ বিশেষভাবে লক্ষণীয়।

পরিশ্রমী:

রঘুবীর সিংহ ছিলেন যথার্থ পরিশ্রমী ব্যক্তি, যিনি প্রতিকূল আবহাওয়া উপেক্ষা করে প্রভুর সংবাদ প্রেরণের জন্য রওনা দেন। ঝড়-বৃষ্টি ও দুর্গম পার্বত্য পথ তার অগ্রযাত্রাকে বাধা দিতে পারেনি, যা তার কঠোর পরিশ্রমের পরিচয় বহন করে।

কর্তব্যনিষ্ঠা:

তিনি শুধু পরিশ্রমীই ছিলেন না, বরং তিনি ছিলেন এক অভ্যন্তরীণভাবে কর্তব্যপরায়ণ ব্যক্তি। আষাঢ় মাসের দুর্যোগপূর্ণ রাতেও তিনি নিজের প্রাণের পরোয়া না করে কর্তব্যপালনে এগিয়ে গিয়েছিলেন।

দৃঢ়প্রতিজ্ঞ:

রঘুবীর সিংহ কখনো প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করেননি এবং প্রভুর আদেশ রক্ষার জন্য জীবন বিপন্ন করতেও দ্বিধাবোধ করেননি। তিনি বলেছেন— "কার্যই বা সাধয়েয়ম্, দেহং বা পাওয়েয়ম্", যা তার সংকল্পবদ্ধ মনোভাব প্রকাশ করে।

সাহসিকতা:

তিনি প্রচণ্ড ঝড়-ঝঞ্ঝার তাণ্ডব উপেক্ষা করে একাকী পথে এগিয়ে গিয়েছিলেন, যা তার অদম্য সাহসিকতার প্রমাণ। এমনকি ভয়ংকর অন্ধকার ও বজ্রপাতও তাকে তার লক্ষ্যের পথ থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি।

প্রভুর অনুগামী:

রঘুবীর সিংহ ছিলেন শিবাজীর প্রতি অত্যন্ত অনুগত ও বিশ্বস্ত অনুচর। তিনি শিবাজীর মতোই পরিশ্রমী ও সাহসী হতে চেয়েছিলেন, যা তার আনুগত্যের প্রতিফলন ঘটায়।

বিশ্বস্ত:

শিবাজী তাকে গুপ্তচর হিসেবে নিযুক্ত করেছিলেন, যা প্রমাণ করে যে তিনি ছিলেন শিবাজীর বিশ্বাসভাজন সেবক। শত্রুর অঞ্চলে গিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করাও তার বিশ্বস্ততার অন্যতম দৃষ্টান্ত।

স্বার্থহীনতা:

তিনি নিজের প্রাণের পরোয়া না করে সম্পূর্ণ নিঃস্বার্থভাবে তার কর্তব্য পালন করেছেন। একজন প্রকৃত গুপ্তচরের মতো তিনি ব্যক্তিগত লাভের চিন্তা না করে শিবাজীর আদেশ বাস্তবায়ন করেছেন।

মন্তব্য:

রঘুবীর সিংহ ছিলেন পরিশ্রমী, সাহসী, কর্তব্যপরায়ণ, দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, বিশ্বস্ত এবং আত্মত্যাগী এক আদর্শ গুপ্তচর। তার চরিত্রের মাধ্যমে পণ্ডিত অম্বিকাদত্ত ব্যাস একজন আদর্শ যোদ্ধার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, যা নৈতিক শিক্ষা ও কর্তব্যপরায়ণতার গুরুত্ব বোঝায়।

২.তাৎপর্য্য লেখ - “দেহং বা পাতয়েয়ম্, কার্যং বা সাধয়েয়ম্”।

উত্তর: উদ্ধৃতাংশটি পণ্ডিত অম্বিকাদত্ত ব্যাস রচিত শিবরাজবিজয়ম্ নামক ঐতিহাসিক উপন্যাসের অন্তর্গত "প্রতিজ্ঞাসাধনম্" অংশ থেকে নেওয়া হয়েছে।

তাৎপর্য:

দৃঢ় সংকল্প ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে যেকোনো কঠিন কাজ সম্পাদন করা সম্ভব, কারণ পরিশ্রমই সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। শ্রমের মাধ্যমেই মানুষের লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব, এবং এটি ছাড়া সাফল্য কেবল কল্পনার বিষয় হয়ে থাকে। আলোচ্য পাঠ্যাংশে শিবাজীর বিশ্বস্ত অনুচর রঘুবীর সিংহ ছিলেন এই আদর্শের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

তিনি ছিলেন এক অসাধারণ কর্মনিষ্ঠ ও কর্তব্যপরায়ণ ব্যক্তি, যিনি ভয়ংকর প্রাকৃতিক প্রতিকূলতাকে অগ্রাহ্য করে তার প্রভুর আদেশ পালনে দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ ছিলেন। ঝড়-বৃষ্টি, অন্ধকার, এবং দুর্গম পাহাড়ি পথ তার এগিয়ে যাওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ালেও, তিনি পিছু হটেননি। কারণ তার মধ্যে ছিল অপরিসীম কর্মনিষ্ঠা, আত্মত্যাগের মানসিকতা, এবং প্রবল কর্তব্যবোধ।

পৃথিবীর ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, যে সকল ব্যক্তি যশ, খ্যাতি ও প্রতিষ্ঠা অর্জন করেছেন, তারা কেউই বিনা পরিশ্রমে লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেননি। অতএব, কঠোর শ্রমের মাধ্যমেই ভাগ্যকে জয় করতে হয়, এবং কেবলমাত্র প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ও পরিশ্রমী ব্যক্তিরাই জীবনের প্রতিটি যুদ্ধ জয় করতে পারেন।

এই সত্যকে প্রমাণ করতেই সংস্কৃত শ্লোকে বলা হয়েছে—
"উদ্যমেন হি সিদ্ধিরি কার্যাণি ন মনোরথৈঃ"
(অর্থাৎ কেবল ইচ্ছাশক্তি বা কল্পনা নয়, কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমেই প্রকৃত সফলতা অর্জিত হয়)।

৩.‘প্রতিজ্ঞাসাধনম্’ পাঠ্যাংশে কার প্রতিজ্ঞার কথা বলা হয়েছে? তিনি কীভাবে প্রতিজ্ঞা সাধন করেছিলেন ব্যাখ্যা কর।

অথবা, অম্বিকাদত্ত ব্যাস বিরচিত 'প্রতিজ্ঞাসাধনম্' গদ্যাংশের বিষয়বস্তু বা সারসংক্ষেপ আলোচনা করো।

উত্তর: "প্রতিজ্ঞাসাধনম্" আধুনিক সংস্কৃত পণ্ডিত অম্বিকাদত্ত ব্যাস রচিত শিবরাজবিজয়ম্ নামক ঐতিহাসিক উপন্যাসের প্রথম বিরামের চতুর্থ নিশ্বাসের অন্তর্গত একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই পাঠ্যাংশে শিবাজীর বিশ্বস্ত গুপ্তচর রঘুবীর সিংহের এক দুরূহ অভিযানের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, যেখানে তিনি প্রতিকূল পরিস্থিতিতে তার কর্তব্য পালন করেন।

১. সূর্যাস্তের সৌন্দর্য:

আষাঢ় মাসের এক সন্ধ্যায় শিবাজীর বিশ্বস্ত অনুচর রঘুবীর সিংহ তার প্রভুর পাঠানো গুপ্ত পত্র নিয়ে সিংহ দুর্গ থেকে তোরণ দুর্গে যাত্রা করেন। সূর্য অস্ত যাওয়ার সময় গোটা আকাশ সিন্দুর রঙে রঞ্জিত হয়ে ওঠে এবং মেঘের আড়ালে লুকিয়ে যায়। এই দৃশ্য প্রকৃতির এক অনন্য শোভা সৃষ্টি করে।

২. গুপ্তচরের বর্ণনা:

শিবাজীর বিশ্বস্ত গুপ্তচর রঘুবীর সিংহ ছিলেন এক ১৬ বছর বয়সী যুবক, যার দেহ ছিল সুগঠিত, রং ছিল ফর্সা, এবং কেশরাশি ছিল কোঁকড়ানো ও সুসজ্জিত। তার মুখমণ্ডল ঘামে ভেজা ছিল, যা তার পরিশ্রমের পরিচায়ক। সবুজ পোশাক ও সবুজ পাগড়িতে আবৃত এই যুবক কর্তব্যনিষ্ঠ এবং প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে তার গন্তব্যের দিকে এগিয়ে চলেন।

৩. পাখির কলতান ও সন্ধ্যার প্রকৃতি:

সূর্যাস্তের পর দিনভাগের অবসান ঘটলে বনভূমি গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। চারদিকে চড়ুই পাখিরা বাসায় ফিরে যেতে থাকে। পর্বতশ্রেণির মতো বিশাল মেঘমালা সমস্ত আকাশ ঢেকে ফেলে, যা এক ভৌতিক পরিবেশ সৃষ্টি করে।

৪. পার্বত্য বনভূমির দুর্যোগ:

রঘুবীর সিংহের যাত্রার সময় প্রকৃতি ভয়ংকর রূপ ধারণ করে। প্রবল ঝড়, ধুলোবালি, শুকনো পাতা ও বনের ফুলের পরাগ মিলে চারপাশ অসহনীয় হয়ে ওঠে। পাহাড়ের পিচ্ছিল পথ, গাছের ডালপালার আঘাত, এবং ভীতসন্ত্রস্ত বন্যপ্রাণীর চিৎকার সেই ভয়ংকর রাতের পরিবেশকে আরও রহস্যময় করে তোলে।

৫. বজ্রপাত ও ঝড়ের তাণ্ডব:

ঝড়ের দাপটে বজ্রপাতের শব্দ আকাশ চিরে ফেলছিল এবং বিদ্যুতের আগুন অন্ধকারকে প্রদীপ্ত করে তুলছিল। গর্জনের শব্দ বনভূমির নিস্তব্ধতা ভেঙে দিচ্ছিল। এই ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্যেও রঘুবীর সিংহ কর্তব্যপালনে অবিচল ছিলেন।

উপসংহার:

"প্রতিজ্ঞাসাধনম্" পাঠ্যাংশে এক প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, সাহসী ও কর্তব্যপরায়ণ যুবকের সংগ্রামী অভিযানের কাহিনি চিত্রিত হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও প্রতিকূলতার মধ্যেও তার লক্ষ্যে অটল থাকার মানসিকতা এক অনন্য দৃষ্টান্ত। এই কাহিনি শিবাজীর সেনাপতি ও গুপ্তচরদের বিশ্বাস, বিশ্বস্ততা ও আত্মত্যাগের এক অনন্য দলিল।

                     কবিতা:

১. ‘ঋতুচর্যা' পাঠ্যাংশে বিভিন্ন ঋতুতে পালনীয় খাদ্যাভ্যাস ও জীবনশৈলী, নিজের ভাষায় লেখ।

অথবা, ‘ঋতুচর্যা’ পাঠ্যাংশের সারমর্ম নিজের ভাষায় লেখ।

অথবা, ‘ঋতুচর্যা' পাঠ্যাংশে প্রত্যেকটি ঋতুতে কী করণীয় এবং কী বর্জনীয় নিজের ভাষায় লেখ।

উত্তর: 'ঋতুচর্যা' কবিতাটি মহর্ষি অগ্নিবেশের অন্যতম শিষ্য মহর্ষি চরক রচিত 'চরক সংহিতা' গ্রন্থের ষষ্ঠ অধ্যায়ের 'তস্যশিষ্টীয়' অংশ থেকে সংগৃহীত। কবিতায় প্রাকৃতিক পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দৈনন্দিন জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রিত করার মাধ্যমে দীর্ঘ ও সুস্থ জীবনযাপনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়েছে।

এখানে ছয়টি ঋতুর—হেমন্ত, শিশির, বসন্ত, গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শরৎ—প্রভাব এবং প্রতিটি ঋতুতে পালনীয় নিয়মাবলির কথা বলা হয়েছে।

হেমন্ত ঋতু:

এই ঋতুতে নিয়মিত দুধ, দই, গুড়, ঘি, তেলজাতীয় খাবার, নতুন চাল ও গরম জল গ্রহণ করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। শীতের প্রভাব মোকাবিলায় পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টিকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন, কিন্তু সর্দি-কাশি সৃষ্টি করে এমন খাদ্য এড়িয়ে চলা উচিত।

শিশির ঋতু:

শিশির ও হেমন্ত প্রায় একই ধরনের হলেও সূর্যের উত্তরায়নের কারণে শিশির ঋতুর শীতের মাত্রা তুলনামূলক বেশি হয়। এই সময়ে ঝাল, তেতো ও কষাটে খাবার গ্রহণ করা উচিত, তবে ঠান্ডা জাতীয় খাদ্য-পানীয় এড়িয়ে চলা শ্রেয়।

বসন্ত ঋতু:

শীতকালে শরীরে জমে থাকা সর্দি বসন্তে সূর্যের তাপে গলে গিয়ে খিদে কমিয়ে দেয় এবং নানা অসুস্থতার কারণ হতে পারে। তাই শরীর সুস্থ রাখতে বমি ও অন্যান্য পরিশোধন প্রক্রিয়া গ্রহণ করা উচিত। ভারী, টক, তৈলাক্ত ও মিষ্টি জাতীয় খাবার এসময় বর্জন করা ভালো।

গ্রীষ্ম ঋতু:

প্রখর সূর্যকিরণের ফলে পৃথিবী থেকে আদ্রতা কমে যায়, তাই শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সুমিষ্ট, ঠান্ডা ও তৈলাক্ত খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। দুধ, ঘি ও শালিধানের ভাত এই ঋতুতে অত্যন্ত উপকারী। তবে অতিরিক্ত লবণযুক্ত, টক, ঝাল ও গরম খাবার এবং অতিরিক্ত পরিশ্রম পরিহার করা দরকার।

বর্ষা ঋতু:

বর্ষায় জলীয় বাষ্প বৃদ্ধির ফলে বায়ুরোগের প্রকোপ বাড়ে এবং হজমশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই এই সময়ে টক, নোনতা ও তৈলাক্ত খাবার বেশি খাওয়া উচিত।

শরৎ ঋতু:

বর্ষায় ঠান্ডার সঙ্গে অভ্যস্ত শরীর শরতের উষ্ণ আবহাওয়ার সংস্পর্শে এলে পিত্তের প্রভাব বেড়ে যায়। ফলে শরীর সুস্থ রাখতে হালকা, ঠান্ডা, মিষ্টি ও তেতো জাতীয় খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এছাড়া শরৎ ঋতুতে পরিষ্কার জামাকাপড় পরা, সাদা ফুলের মালা ধারণ এবং সন্ধ্যায় চাঁদের আলো উপভোগ করা প্রশংসনীয়।

এইভাবে, 'ঋতুচর্যা' কবিতায় ছয়টি ঋতুর পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারার সঠিক নিয়ম অনুসরণের মাধ্যমে সুস্থ জীবনযাপনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

                     নাটক:

১. কর্ণের চারিত্রের মহত্ত্বের পরিচয় দাও।

২. ইন্দ্রকে দেবার জন্য কর্ণ যে যে প্রস্তাব করেছিলেন তা বিবৃত কর।

৩. 'বঞ্চিতঃ খলু ভবান্’— ভবান্ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে? এটি কার উক্তি? এই উক্তির প্রত্যুত্তরে বক্তার কি উক্তি ছিল? তিনি কি সত্যিই বঞ্চিত হয়েছিলেন?

অথবা, ‘শত্রুঃ খলু ময়া বঞ্চিতঃ'— উক্তিটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।

৪. ‘দানবীরঃ কর্ণঃ' নাটকটির নামকরণের সার্থকতা বিচার কর।

           সাহিত্যের ইতিহাস:

১. সমাজজীবনে মহাভারতের প্রভাব লেখ।

২. মহাভারতের রচনাকাল সম্পর্কে লেখ।

৩. টীকা লেখ -
i. মেঘদূত।
ii. গীতগোবিন্দম্।
iii. বেদাঙ্গ কয়টি ও কি কি? বেদাঙ্গগুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

<<<<<<<<<<<<<🌹 সমাপ্ত 🌹>>>>>>>>>>>>>